পৃথিবীর ধনী ব্যক্তিরা শুধু বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্যই কোটি কোটি ডলার খরচ করেন এমন নয়; তাঁদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার পেছনেও যে পরিমাণ খরচ হয় তা অবিশ্বাস্য! এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ ও ওয়ারেন বাফেটের মতো বিলিয়নিয়ারেরা।
সান ফ্রান্সিসকোর ওই দাতব্য প্রতিষ্ঠানটি দরিদ্র, গৃহহীন এবং যারা ক্রমাগত বিভিন্ন ধরেন নির্যাতন–নিগ্রহের শিকার হন তাদের সহায়তা করে থাকে। এ ছাড়া, প্রতিষ্ঠানটি খাদ্য, বাসস্থান সহায়তাও দিয়ে থাকে। এমনকি, এইচআইভি, হেপাটাইটিস সি পরীক্ষা এবং শিশুদের বিভিন্ন ধরনের
আবাসন খাতের মোগল খ্যাত ব্যবসায়ী গৌতম আদানি এখন বিশ্বের ৫ম শীর্ষ ধনী। তাঁর এই অবিশ্বাস্য উত্থানের মধ্য দিয়ে চলতি মাসের শুরুর দিকেই এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে নিজের স্থান তৈরি...
২০০৯ সালের আগপর্যন্ত ওয়ারেন বাফেট কখনোই তাঁর সম্পূর্ণ জীবনের গল্প বলেননি। একমাত্র প্রতিভাধর লেখক অ্যালিস শ্রোডারকে তিনি তাঁর জীবন, কাজ ও প্রজ্ঞায় অভূতপূর্ব প্রবেশাধিকার দিয়েছিলেন। ‘দা স্নোবল: ওয়ারেন বাফেট অ্যান্ড দ্য বিজনেস অব লাইফ’ বইয়ে বাফেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার পরামর্শসহ অ
ছোটবেলায় বাবার দোকানে ডেলিভারি বয় হিসেবে কাজ করেছেন। বিক্রি করেছেন ওয়াশিংটন পোস্ট ও টাইমস হেরাল্ড পত্রিকা। এ কাজ করে জমানো ১২০ ডলার দিয়ে তিনটি শেয়ার কেনেন। তখন তার বয়স ১১ বছর। ১৬ বছরের মধ্যেই তিনি ৫৩ হাজার ডলারের মালিক হয়ে যান।
মার্কিন ধনকুবেরদের নিয়ে বহু আলোচনা হয়। তাঁদের চলন–বলন থেকে শুরু করে সমাজসেবা সবই থাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে। এবার তাঁরা আবারও আলোচনায় উঠে এলেন। অন্য আলোচনাগুলো তাঁদের কতটা স্বস্তি বা অস্বস্তি দেয়, তা সম্পর্কে নিশ্চিত না হওয়া গেলেও এটা নিশ্চিত যে, এবারের আলোচনায় তাঁদের অস্বস্তির সীমা নেই। কারণ, খব